১. অজুহাত কে না বলুন : ফোকাসড থাকুন। অজুহাত আপনার মনের দুর্বলতা, যা আপনার সাফল্যের পথে কাঁটা।
২. নিজেকে মোটিভেট করুন : নিজের সামনে নিজেই দাঁড় করান নতুন নতুন লক্ষ্য। তারপর সেই লক্ষ্যকে ছুঁতে নিজেকে নিজে মোটিভেট করুন।
৩. সকাল বেলা দিনের রুটিন করে ফেলুন: প্রত্যেকটা দিনই নতুন। ভোরে ঘুম ভাঙার পর থেকে সাজিয়ে ফেলুন আপনার আজকের দিনের কী কাজ। তারপর একে একে কাজগুলো সেরে ফেলুন।
৪. ইতিবাচক এনার্জি: নিজেকে সব সময় ইতিবাচক রাখুন। কখনও অল্পতে ভেঙে পড়বেন না। কখনও অল্পে তুষ্ট হবেন না। স্বপ্নটা বড় করে দেখুন।
৫. আত্মবিশ্বাস রাখুন: সাফল্যকে ছুঁতে নিজের বিশ্বাস ও মূল্যবোধে অটল থাকুন। কোনোভাবেই তার সঙ্গে আপোস নয়।
৬. ঝুঁকি নিন: কেউ কখনও এটা করেনি তো কী হয়েছে? আপনি করুন। হতে পারে এটাই হবে আপনার তুরুপের তাস। আর সাফল্য ধরা দেবে আপনার মুঠোয়।
৭. ছোট ছোট টার্গেট: প্রথমেই বড় টার্গেটকে ভেবে চোখ বন্ধ করে দৌড় নয়। বড় টার্গেটকেই ভেঙে ফেলুন ছোট ছোট টার্গেটে। তারপর ধাপে ধাপে সাফল্য অর্জন।
কঠোর পরিশ্রম ও বুদ্ধিমত্তা। এই দুটির সমন্বয়ে খুব দ্রুত সফল হওয়া যায়। সফলতার গল্প গুলো যদি আমরা খেয়াল করি তাহলে দেখা যাবে, শুধুমাত্র পরীক্ষায় অনেক ভাল করা ব্যাক্তিরাই যে সফল হয়েছেন তা কিন্তু নয়, মোটামুটি পাশ করা ছাত্ররাও অনেক সফল হয়েছেন কারণ তারা তাদের চিন্তাশক্তিকে সচল রেখে বুদ্ধিমত্তার সাথে পরিশ্রম চালিয়ে গিয়েছেন। ক্যারিয়ারে সফল হতে হলে আপনাকেও বুদ্ধিমত্তার সাথে সঠিক পন্থায় পরিশ্রম করে যেতে হবে।